নেহাত তৈরি ফাঁস, কুকুরের গলা। প্রভুভক্তির চকচকে। উথলে। পাখিরাও সমবেত। ইট-কাঠ-পাথর ইত্যাদি। মানুষ ছাড়া যাবতীয়। প্রথা ভেঙে। প্রহর কেটে। গাঁট খুলে। কিন্তু তবুওতো। রাস্তা। ভয়-সংশয়-সংকোচ উগরে। নির্ভেজাল-শুদ্ধ-পবিত্র হতে। যোনি থেকে সবুজ। কেউতো চায়। সাজতে। কেউতো জানে। কেউতো শিখছে। অন্যের জীবন। নির্ভেজাল আলো। মূল্যবান।
কিন্তু কেন! কী আকাঙ্ক্ষায় বজ্রের সাধন? যাঁরা সরকার। যাঁরা সরকারি। যাঁরা কর্পোরেট। যাঁরা নামি-দামি ব্যবসায়ী সুগন্ধি-সাবান। যাঁরা উপর তলার। তারাই নিচেরটা দেখতে পান না— এমনও নয়। ইচ্ছের বন্ধ জানলা। একটা উদ্ভিদ জীবনের লক্ষ্যে বাড়ে। কিন্তু মানুষ আরও। অনেক অনেক অঢেল প্রাচুর্যময়।
এগুলোও গ্রহণ-মনের। কুঁড়ছে পৃথিবী। এই না-খাওয়া, না-শোওয়া, না-ঘর, না-দোর, না-কাজ, অনশন সবই সরকার, সরকারি ইত্যাদির সেচ্ছার যমালয়। একজন, দুজন, দশজন— দেড়শ-দুশো-পাঁচশ হাজার কোটির, উচ্ছিষ্ট পেন্ডুলাম। ষণ্ড ছুটছে। অণ্ডের লক্ষ্যে আমরা। লাল দেখলেই...
সব রং একাকার। সব প্রিজমের তারে গাঁথনি দেওয়া ডানা। একটা মালার সুর। জন্মভূমির গলায় পরাতে। যোনি বেয়ে আছড়ে পৃথিবী। টুকরো সূর্য। টুকরো নক্ষত্র। টুকরো গ্রহ ও চাঁদ।
চেটোয় পেষা। বুদ্ধির শিকড়। একটু ধোঁয়া। উসকোখুসকো। বাতাস। জল। কিংবা অল্প মালবিকা। নয়তো মধুবালা। মাদক তাল। কিছুটা হালকা। অস্পষ্ট। ছবি। গল্পের চার-পা। আকাশ। নেশা অবদি জল। নাভি পর্যন্তই মায়াবী। অথই।
কামড়াই অথচ। নখ। আয়না বন্দী। ছায়া। ছায়ার চৈতন্যে—
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন