পয়লা মে'র প্রভুদের একটি ছোট্ট গাধার নীচের দিকে তাকিয়ে খাটিয়ে ছায়ার একটি পায়ন নিবেদন
হুঁ হুঁ প্রায় কাছাকাছি। একটা গন্ধ আন্দোলন। সেই সুত্রপাত। তখন কিন্তু সংঘবদ্ধভাবেই অনেক আদর্শ ছিল বন্ধু ছিল বন্ধুর অনুপস্থিতিতে বন্ধুর ছায়া থেকে যেতো অর্থাৎ এমনটা নয় যে জেগে উঠে দেখলাম যে আজ থেকে আর একটাও বন্ধু নেই। অবশ্য এর মধ্যেই অনেক বন্ধুই খুন করেছে বা খুন হয়েছে।
বন্ধু তুমি কি এখন মহারাজ | তুমি মহারাজ হয়েছো এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। বলতে বলতেই বন্ধু একটা প্রকাণ্ড প্রাসাদ। প্রাসাদের ওপরে প্রহরী ফটকের সামনেও প্রহরী। নিখুঁত পাথরে তৈরি। সামনেই গিজগিজ করছে অন্ধকার-মিছিল দেয়াল ধাক্কাচ্ছে। কড়ে আঙুলের সাইজের সারিসারি টিমটিম নানা ফ্যাকশা আওয়াজ।
তখন মহারাজায় মহারাজার সোনার হীরে পান্না জহরতের জুতোতে চটিতে চুমু ঢালছে গল্গল্ ঝড়ের মতো সর্বাঙ্গ শিরশির বীর্য ফুল-পাতা-যাস-ফলের ঘাড় মট্কাতে মট্কাঠে চেঁচিয়ে চলেছে... চেঁচানোর সাথে সাথে বাইরের মিছিলের জামাকাপড়-পেট-বুক-নুনু পাগলের মতো ছিঁড়ে ছিঁড়ে ঐকতান গাধা-কুকুর-বেড়াল-মোরণ কনসার্ট "খেতে দাও কাজদাও" হারিয়ে যাওয়া
অন্ততঃ একটুখানি একপলকের আলো মিট্মিট মগডাল খুঁজছিল।
আর ঠিক তখনই দয়ামায়া-যোনি ছেঁড়া ভয়ংকর হুংকার— এখনও অনেক কিছু হওয়া বাকি। আপাততর সূরসূর্য -চন্দ্রের প্রভু হতে চাই... প্রভু প্রভু
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন