যে সুন্দরী জলে নেই স্থলে নেই নেই নেই

একা কী? কী? একটা ফুটোও নেই সে আঁকড়ে ধরি বিদ্যে গান নাচ না। কেবলই বালিকণা। তবুও চাই এক তুলতুল সুন্দরী। যে মরুতে থমথম কালো ভয়  নেই জুজু  নেই ডগমগ  ডগমগ ‘তুমি যে আমার রাজার রাজা’। ওহে কল্পনারে চাঁদের  কপালে  চাঁদের টিপের বাদ্যি বাজা







আমার ওপরে হিমস্বাদগরম কে তুমি

দশলাখ পছন্দে জানাজা কা পিছে প্রত্যাবর্তনে বিধ্বংসী সুন্দরী। সুখের ওপরে হিসেবি সুখশোঁকা উরু। জ্যান্ত গাঢ় রং বেশ্যা-ভালোবাসা। ভীষণ ভালোলাগা তৃষ্ণার্ত ঈশ্বর-তাণ্ডব 
আলতো নিজেকে জড়িয়ে ফ্রেমে বন্দি হচ্ছে
ঝুপঝুপ নদী ভাঙছে।  চুমস্বাদ বিস্বাদ উথলাচ্ছে








ফিরে এসো সারিসারি বৃষ্টিকথা ছাতিমবেলা

কাশবন মহাকাশ করমচা ওবৃষ্টিকথা ফিরেচা 
আনিবানি জানিনা কারও কথা  কেউ শোনে না 
ডুবডুব তাঁবুহীন সার্কাস চাঁদতো আর ওড়ে  না 
ঘুড়িটাও ফেঁসে যায় জলাশয়টা কোথায় 
বস্তিটাও পুড়ে যাচ্ছে ঈশ্বরকণা হাতছানি দিচ্ছে 
তখনও পরিরা চান কচ্ছে 
অবশ্য অদেখা অধরায় 
অতএব নেই-গন্তব্যই রাস্তা ব্যভিচারীই সুগন্ধি চান








ধূলোময় আঁকিবুকি মরমিয়া অবগাহন

এক আশ্চর্য নাও। ওখানেই নিজস্ব নিঃসঙ্গতা 
স্তনপাখি খোঁজে। ঐ আশাগাছেই
হাতপা লেজ পোষাক ঝুলিয়ে দেয় শঙ্খলাগা শরীরপালায় রোদ পোয়ায়।

আহা আকাশ-ইচ্ছে হামাগুড়ি জিয়নকাঠি ফুলফোটা 
তখনও লকআপে থাকা মেরুদণ্ড ক্ষীরনদীর কূলে অমিতায় মাছধরা দেখছে দেখছে এক্কাদোক্কা 
তেপান্তর পৃথিবী আশ্চর্য অখণ্ড পূর্ণতা









না আমি কিছুই বাৎলাতে পারিনা

সব উড়িয়ে ঝুড়িয়ে কফিনে শেষ পেরেক। 
একদিন সাইকেল পাশের সিট বইখাতা সব ছুটতো 
কী যেন বলে ইমোশানাল আউটবার্ষ্ট আড্ডা তুমুল জমত
রোদ নামলেও ভিজত আর গাছহীন কংক্রিট রাস্তাও ছুটতো।
এরপরতো মেহেন্দি সানাই এবং সেখানে 
আমি একটি তুলেধরা নিমন্ত্রিত চিঠি 
সেদিন আমি কিন্তু ঘেউ  ঘেউ কামড়ে কামড়ে
রক্ত চেটে ছিলাম। আঃ নিজের পৃথিবীর 
রক্তের স্বাদ লাল। দারুণ হে নির্মাতা দারুণ



স্বপন দত্ত 

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন