(১) 

নীল যৌন চিহ্নের সেমিকোলন ও ঘুম রোগের গোপনাঙ্গ

শ্মশানহীন জানালার মেটফরমিন বিষয়ক লাল পাকস্থলীর ডিম্বকরন্ধ্রীয় কমলালেবুর ভেতরে বসে থাকা এক গোপনাঙ্গ বিশিষ্ট নিরক্ষীয় অভিযাত্রীরা বৃন্দাবন বিষয়ক পরিচ্ছদের তৃতীয় দৈর্ঘ্যের অন্তর্বাস লুকিয়ে রাখে আপেল হ্রদের মতো

ঘুম রোগের ওষুধের ভস্মীভূত সুদৃশ্য সেমিকোলন গুলো জ্বলে উঠলে আমার শরীর থেকে ১৩ টি ফসফরিক অশ্বক্ষুরাকৃতি নদী নেমে যায় মহানদীর দিকে ,
জীবাত্মা জ্বলে উঠলে আমার জ্ঞানযোগের তপস্বী উলঙ্গরা নৃত্য করছে মহাজাগতিক অসুখের বিবিধ কথায়
গলিত আত্মা নিয়ে যারা শ্বেতাঙ্গ অবয়ব রেখা ধরে নিরাকার স্নানাগারে চলে যায় তাদের শরীরের অস্টিও আর্থাইটিস নামক একটা ডুয়ার্স অধ্যুষিত নীল পেপাইন চোখগুলো আমাকে হত্যা করে যায় পিশাচ ও গন্ধর্বীদের মতো ,
জানালার মতো আর কোনো মাংস খাদক নেই যারা ল্যাটেরাইট লুকাবার জন্য একটা গভীর রাতের মুখোশ পরে নেয়
নিকোটিন অন্ধকারের বিনিদ্রেশ্বরী একাকী দ্রাক্ষাণী পড়ছেন শিলাচর দ্বীপের ধূপবাতি ও সমুদ্র রঙের সাদা মোমবাতি জ্বেলে

ঔরস বিষয়ক ত্রিভুজ রতির গ্রাফাইটের দাঁত ছিঁড়ে বেরিয়ে আসা জিভের উলঙ্গ নৃত্য ধরে যারা শিবালিক নামক কোন এক সর্পিল ধুম্র বেড়াজাল টপকে চলে যায় আদি রসঘোর মুখ নিয়ে তাদের গনোরিয়া উপসর্গ রয়েছে
আসলে বাদামী হরপ্পা গুলো নীল কাঁকড়া বিছার চাষাবাদ করছে স্থলপদ্ম পাতার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় খোঁজার জন্য , হস্তিনাপুরে নীল বিদূষক একাকী স্বরবর্ণ পড়ে যাচ্ছেন

টু এম এল দৈর্ঘ্যের নীলাক্ষরীরা উলঙ্গ শরীরে নীল পোশাক পরে খনিজ অসুখ খুঁড়ে খুঁড়ে নিচ্ছে তৃতীয় আঙ্গুল দিয়ে , কাঁটাখালির কাছে একটি সাদা কার্বনেট পুরুষ নিজের শরীরে পলেস্তারা লাগিয়ে দিচ্ছে মরচে রঙের ধাতু বীজ দিয়ে






(২) 

অ্যারিস্টোটল ও মধ্যরাতের দুর্গা ফার্মেসির বিষ পাথর

মধ্যরাতের শ্রী দুর্গা ফার্মেসীর ভেতরে কাঁচ রঙের ডিম্বানু গুলো শিথিল ঘর ত্যাগ করে ঈশ্বরীয় পরিযায়ী প্রজাপতি হয়ে যাচ্ছে ,
কাগজের ফ্যালোপিয়ান দাঁতগুলো রাতেই কুমেরু বৃত্ত খুঁজে পাওয়ার নাম করে অবৈধ শীতকাল নামিয়ে আনে ম্যাগনিফাইং কাঁচ গ্লাসের উপর ,
পিথাগোরাস প্রতিদিন রাতের বেলার দিকে একটা ধনাত্মক নৌকা চালিয়ে নিজের দেহ ঘরের ভেতর রঙিন জ্যামিতিক আঁকছে

শুধু মিথারজিন বিষয়ক লাল ভ্রুণটি একা একা বাদামি প্রহরের নৌকা চালাচ্ছে বলরাম নোঙরহীন প্রদেশের কনিষ্ক হয়ে ওঠার আগে, আমি রক্ত খাই রক্তের মত কিছু দলা পাকানো মৎস্যজীবীদের সাথে
আমি খরোষ্টি লিপির স্থাপত্য ভেঙে আসা চতুর্থ লোহিত কণিকার শব ব্যবচ্ছেদ করি দুটো ধারালো কাঁচের ছুরি দিয়ে

ডেলটা রোদের মতো সব অজগরের স্বস্তিক চিহ্ন মানেই ৪৬ জোড়া ক্রোমোজোমের স্টেনলেস সিঁড়ি বেয়ে যারা আদিম অধ্যুষিত মূর্ধন্য বর্ণের উপজাতি শরীরের দিকে নেমে যায় ,
তাদের শরীরে সাদা রজনীগন্ধা ফুলের মত কোন এক আততায়ী দুই হাত অন্ধকারে রেচনতন্ত্র খুলে রেখে আসে জিংক নামক বিষ পাথরটি জিভে দ্রবীভূত করার পর
একটা গ্লোমিওরিওলাস পাথরের কাছে একজোড়া অশ্বক্ষুরাকৃতি ঘোড়া বিবিধ মৈথুন দন্ড নিয়ে কালাচ সাপের আদিম স্বপ্ন ঘোরে নৃত্য করছে , একাকী নারী ৫০ দশমিক ৫৬  দৈর্ঘ্যের হোম কুণ্ডে দাঁড়িয়ে নিজের শ্বেতগ্রন্থিতে প্রজাপতির সহবাস লুকিয়ে রাখছে দ্রাব্যতাহীন পানিথরের সৈনিকদের মতো

অ্যারিস্টোট্ল পৃথিবীর শিরদাঁড়ার ধুপ বৃত্তটি জ্বেলে দেওয়ার পর আমার বিছানার তলায় রকরকি গন্ধ বেরিয়ে আসছে , অ্যাসিটিলিন পাখিরা খোলস ছাড়ছে চৌরাস্তার সঙ্গম বিষয়ক চতুষ্পদ প্রাণীদের শিথিল দেহ চিহ্নের ভেতর
একটা মৃতপ্রায় ফল দোকানের কাছে গোলাকৃতি শবদেহ শুয়ে আছে শুকিয়ে যাওয়া স্তনবৃন্তের মতো আপেল করোটির ভেতর






(৩) 

আগুন ভেজা জিরাফ ও রাজকুমার আচার্যের অসুখ

রাজকুমার আচার্জির মতো যারা বৃত্তের আগুন গুলো শ্মশান জনপদে রেখে আসে তাদের মতো আর কোন গোলার্ধহীন পাখি নেই
উপসর্গহীন লিঙ্গ অসুখের নিচে দাঁড়িয়ে পুরোহিতেরা নীল বুকের ঈশ্বর হয়ে যাচ্ছেন নিশুতি মধ্যম প্রহর বেলায় , এখন মৃৎশিল্পী আগুনের চতুর্ভুজ এঁকে যাচ্ছেন গোলাপি দাঁতের লোহিত কণিকা দিয়ে

ভিজে সপসপে জিরাফ সারারাত আগুন পাহারা দেওয়ার নামে গলিত বৃহদন্ত্রের অংশ খেয়ে নেয়
ইস্ট্রোজেন অক্ষত মুখের খাদক মাংসাশীদের সাথে আমার শরীরের কোন এক মৃত নারী প্রতিদিন লিপস্টিকের ভগাঙ্কুর রেখে যায় শিরা উঠা উদ্ভিদের মতো , বৃষ্টি হলে আমি শুধু অবৈধ হয়ে যাওয়ার ভয়ে কাঁপতে থাকি লিগনাইট জানালার কাছে
নীল ছবির সেবিকারা শব ব্যবচ্ছেদ ঘরে দাঁড়িয়ে ঠান্ডা পেনিস দন্ডটিকে নিয়ে আগ্নেয় ফলকের দিকে আপতন বরাবর নেমে যায় , গোপ নারীরা বিবস্ত্রের পর গোলাপী হয়ে যায় জলধিহীন স্নানের পর , পোশাক আসলে ল্যাকেসিস প্রাচীর মাত্র

আমার বুকে ত্রিকোণমিতিক প্রেডনিসোলন হরিণীরা নীল দেয়াল বরাবর উঠে যাওয়ার পর রক্তশূন্য দ্রাব্যতা ফলের কাছে আগুনের গোলক রচনা করে
আমি শুধু আমলকি পাথরের কাছে তৃতীয় জরায়ু তন্ত্রের মিষ্টান্ন ভান্ডার ও উলঙ্গ নারীদের অবয়ব কল্পনা করি থ্রি এক্স দৈর্ঘ্যের ফার্স্ট ফিলাল দাঁতের ক্যানাইন সামতলিক দিয়ে

অসুখের প্যারাসিটামল পাখিরা উড়ে যাচ্ছে আরো ডেরিফিলিন শ্বাসকষ্ট নিয়ে , শুধু দারুচিনি গাছের কাছে দাঁড়িয়ে ত্রম্ব্যক ঔষধি বৃক্ষের মহাতোরণ রচনা করি ইছামতি ঈশ্বরীদের জন্য ।
গোলক রন্ধ্রের ভেতর বসে থাকা নিঝুম গোলক বাসীরা পালকহীন শুঁয়োপোকা নিয়ে উঠে যাচ্ছে ক্লোরোফিলহীন পাখিদের বিবিধ স্নায়ুতন্ত্র ছিঁড়ে খাবে বলে
ছায়াগাছের নিচে দাঁড়িয়ে কেলাসাকার হয়ে যাচ্ছি কোন এক চতুর্থ শ্রেণীর নাবিকের পঞ্চদশ ভ্রুন বীজের মতো





(৪) 

ঔ দৈর্ঘ্যের গণিতজ্ঞ ও রজস্বলা পাথরের জীবিত কঙ্কালেরা

সাইকোটিক ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত অবতল কাঁচের ভেতরে লুকিয়ে থাকা দ্বাদশ অধ্যায়ের কপর্দক শূন্য জ্বর বিষয়ক গোপন অস্ত্রের চারকোল পাথরের বীজগুলো গজিয়ে উঠলে ,  হত্যাকারীরা নীল জলরাশির নিচে ৫৫৫ দৈর্ঘ্যের একটি সরীসৃপ পেঁচিয়ে ধরে ঋষিজটা ফুলের গর্ভকেশর কামড়ে খাবে বলে ,
আমার ঘরের ভেতরে একটা হলুদ রঙের প্রদীপ জ্বালাচ্ছে আমারই মতো কোন আরেকটি মৃতপ্রায় মানুষ

ঔ দৈর্ঘ্যের গণিতজ্ঞেরা অ্যালকোহলিক গ্রানাইটের ভেতর শিরচ্ছেদহীন নাভিকুঞ্জে যাওয়ার পর বারবার দ্বাদশ রাস মঞ্চ থেকে ফিরে আসে , সিলিকেটেড বৃক্ষের নিচে সকল পরিচ্ছদ রেখে যায় বানপ্রস্থের মেমেলিয় সন্ন্যাসীদের জলজ রমন ক্লান্ত সিলিকেট পোশাকের নিচে
স্বাক্ষরিত আগুনের পাষাণ গুলো পাখির মতো উড়ে যায়
সারা শরীরে হলুদ ছায়াবৃত্ত গুলো রজস্বলা সম্প্রদানের তৃতীয় সুতপা নারীদের তৃতীয় চিহ্নের কাছে ঝুলে থাকলে ক্লোরোফিল পাখি গুলো শরীরের অস্থি বিবর্জিত কঙ্কালগুলো নিয়ে মেনোপজ অন্ধকারে একা একা চিৎকার জুড়ে দেয়
রাতের শুধু শুক্রাশয় থাকে বলে একাদশ শ্মশান বন্ধু গোলীয় মহাবৃত্তে ত্রিভুজ অঙ্কন করছে অ্যামাইলেজ দাঁত দিয়ে , ঈশ্বরী প্রতিদিন রাতে আমাকে হত্যা করার পর ঠাণ্ডা ঘরে বুদ্ধদেব পড়ছেন

সমর্পণের আগে বারবার তৃষিতা নারীরা মরুভূমিতে আত্মগোপন করে নেয় ছায়ার কোন মৈথুনরত শরীর থাকে না বলেই  ,একা একা অনন্ত বিজয় বেজে যায় অমৃত ভক্ষণের ১৩৩ টি গোখরো  সাপের শিরদাঁড়া চিবিয়ে খাবে বলে
আমি শুধু নৌসেনার মতো নাবিক সদৃশ্য ,  একাকী সোমাটোট্রপিক গহ্বর জ্বেলে দিচ্ছি শ্মশানের তৃতীয় স্থানাঙ্ক বিন্দুতে , অংশুমান মল্লিক শূন্য হয়ে যাচ্ছেন ত্রিশূলের মতো ধারালো গিরিখাতে নামার পর
আমি শুধু নীলকান্ত পাথরে নীলাভ শ্মশান পদ এঁকে দেই , যারা সাদা রঙের পরিচ্ছেদ পরে মধ্যরাতে হারিয়ে ফেলে তাদের নপুংসক কথার গলিত ব্যাকরণ





(৫) 

সমুদ্রগুপ্ত ও কিছু অশ্লীল ছায়ার ঋণাত্মক দৈর্ঘ্য

সমুদ্র গুপ্তের মতো আমিও নপুংসক ঈশ্বরের অধিবৃত্ত আঁকছি গলিত জরায়ুর ডিম্বাকৃতি কোন তৃতীয় পৃথিবীর অ্যাসপারাগাস অযোধ্যাপুরের মধ্যরেখা দিয়ে ,
যারা তৃতীয় শিবের মাথায় একাদশ রজনীগন্ধা রাখে তাদের ছায়া শরীরে কিছু ক্ষত মুখের পালক গজিয়ে উড়লে আমি কাঁকড়া বিছানাকে খাই অর্জুন বৃক্ষের মতো ,
ঈশ্বরের মতো আমি দুই হাতে বিমগ্ধ কুরুক্ষেত্র লিখছি সাদা রংয়ের অস্তর্থক শরীর দিয়ে

অশ্লীল ছায়ার কাছে দাঁড়িয়ে আমি শুধু বিদূষক , হস্তিনাপুর , অক্ষর সংপৃক্ত মেগাস্থিনিস অববাহিকার নিচে নিশুতি রাতের জোড় কলম দিয়ে আমার তৃতীয় বাবাদের শিরচ্ছেদ আঁকছি  এক্রিলিক ছিটানো শুক্র বীজ দিয়ে

পরিচলন বৃষ্টির ভেতরে আর কোনো শুকতারা নেই , আমিও কোন মাংসাশী ঈশ্বরের কাছে দাঁড়িয়ে তার গলিত চন্দ্র মুকুট ছিঁড়ে ফেলি জীবাত্মা অন্ধকারের নিচে √২৩ দৈর্ঘ্যের মুরারিচকের আদিম ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কারের জন্য
আমার মৃদুল স্তনের ভেতরের লুকানো তৃতীয় দৈর্ঘ্যের সব গিরিখাতের নিচে দাঁড়ানো ঝাউ তলার মতো অন্তরীপের কাছে ভক্ষণরত পাচনতন্ত্র গুলোকে হাওয়ায় উড়িয়ে চলি ত্রিশূল বিশেষজ্ঞের কোন এক কৈলাস পরর্বতী পুরুষদের মতো

তাম্র গন্ধময় গলনাঙ্কহীন ডোরাকাটা পোশাক পরলেই রাতের অন্ধকারে এক একটা খাদক হয়ে যায় নিঝুম অন্তর আত্মার সিলেন্টেরনহীন এক রতি দৈর্ঘ্যের কম্বোজ খোলস ,  ইন্টারভেনাসের একগুচ্ছ সেফুরিকজম পাখি এনাফেলিস দাঁতে রক্ত ছিঁড়ে ছিঁড়ে খাচ্ছে

নীল সন্ন্যাসিনীদের মতো শ্মশান বন্ধুরা বহুভুজের ভেতর একটা কৃষ্ণাঙ্গ মানুষকে খুঁজে বেড়াচ্ছে দ্বিধাতব অক্ষর শরীর দিয়ে
শ্মশানের কাছে এলে মরচে রঙের শিরদাঁড়া উঁচু করে প্রতিটি মৃতদেহ চিরহরিৎ হয়ে যাচ্ছে হরিণী ভক্ষণের পর





(৬) 

হেমটিনিক হরিণ ও বিহারীচকের আদিম উপত্যকা সমূহ

হেমটিনিক সূর্যের কাছে দাঁড়িয়ে একটা মৃত প্রায় উদ্ভিদ বৃক্ষের কাছে উলঙ্গ ঈশ্বর দাঁড়িয়ে থাকেন সদ্য শুক্রস্খলনের জিভটি ও জ্যামিতিকের রোগের ২x° ডিগ্রী সেলসিয়াস জলে ডোবা নির্বাচিত ঘোড়াদের মতো ,  গোলার্ধহীন ময়ূর শরীরের ওপর তৃতীয় বাহুগুলোকে উষ্ট্রাসনে রাখার পর গভীর রাতের পরিচ্ছদ নিয়ে সম্প্রদান কারকের মতো অ্যামলোডিপিন স্নান ঘরে ভিজে যায়

লুকিয়ে খাওয়া গর্ভনিরোধক ঔষধি নারীরা মুরারিচকের কাছে আসলেই একটা ময়ূখ অন্ধকারে ডুবে যায় পুজো করে রেখে যাওয়া নিহিত তত্ত্ব ঈশ্বরীদের নীল ময়ূরীদের তলপেটে ,
শরীরে শুধু বারুদের মতো পালক গজিয়ে উঠলে নীল পলল পাথর নিয়ে একদল হরিণীরা আগুন প্রহরের দিকে খুঁজে নিচ্ছে শরীর সমগ্রের ভূগোল
কোন একটা সেতু আমাকে সমুদ্র করে নিয়ে যায় বিশল্যকরণ এর মত কোন এক চাঁদের অবতল নৌকায় ঊর্ধাঙ্গ আলগা করে রাখার পর আমি অবৈধ হয়ে যাওয়ার পর প্রাচীন কোন সরলবর্গীয় গাছের শিকড়ের নিচে তথাগতর মতো আজও কোন স্বর্ণালংকার পরে শবাসনে শুয়ে থাকে একদল কলিঙ্গ নারী  , 

আমার বুকের তিন ইঞ্চি নিচ থেকে একটা গিরিখাতে আঙুল ডুবিয়ে রাখার পর আমি পিচ্ছিল রমন ক্লান্ত হয়ে যাই , 
আমার শরীরে অ্যালকোহলিক রেখে গেল প্রোলাক্টিন বিষয়ক  ফ্যালোপিয়ান নির্গত দুটো কাঁকড়া বিছার নীল দারুচিনি খণ্ডকের মতো সুগন্ধী শরীর বিশিষ্ট সমাকলনের গোলাপী চিহ্নের নারী
আমার শরীরে কোন অন্তরীপ নেই, আমি শুধু চন্দ্রবিন্দু দৈর্ঘ্যের একটা নারী যার শরীরে কোন বল্কলহীন হরিণীরা রাতের সব মূর্ধন্য ছিড়ে ছিঁড়ে ওষ্ঠ বর্ণে পরিণত করছে

দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের মতো একটা প্রাচীন জলাধারে নেমে কিছু সাপেদা ফলের মত রোগাক্রান্ত অসুখ নিয়ে একটা নীল জলাশয়ের রাসায়নিক অস্ত্র খাচ্ছি , আমি কাকতালীয় যমুনা নদীর তীরে একাদশ ব্রহ্মা শরীর রেখে আসি



নিমাইচাঁদ জানা 


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন