মন্ত্র
যেদিন ডিঙিয়ে যাবে রোদহীন পরব কিংবা মেঘের ওপর
মেঘের বাতাবরণ---
মনে করো ঘুমন্ত শোকের যেন জন্মদিন
আলোর পঞ্চমুখে দাঁড়ালে তো ভিড় করবেই চিল, তার ডানা ঝাপটানো
এখানে সমার্থকগুলোই আসলে এক-একটা রীতি
এখান থেকেই পাপড়ি খসে পড়বে ছেলেবেলার
যে মাঠ ঘোড়াকে পৌঁছে দিতে পারত নদীর কাছে---
তেমন থাকে না তো দরশনের সমাহরণ!
একদিন নদী সামনে আসে। পায়ের কাছে লুটিয়ে যায়
ঘাট দেহের কাঁকর...
কখন যেন এইরকম ভাগ হতে হতে ভাগের চিহ্নগুলো
হয়ে যায় অন্তর্ভুক্ত, এবং কপাল নেমে নাভিদেশে
অস্তাচলের এইরকম যেকোনো খেলা--- নিশ্চুপ। এখন ও সর্বং
ওই দেখো,
আবার উচ্চারিত হচ্ছে নির্মোক মন্ত্র!
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন