১৩নং কবিতা পাড়া বাই লেন

ওপার থেকে বুঝে নিতে হবে কতটা অপমান ছিলো জমা
এদিকে শুধু গোপন যন্ত্রণা নিয়ে রাতের ক্রোড়পত্র লিখি
নিয়ম হয়তো ছিলো বেদনা ভাগ করে নেওয়ার সমীকরণ
হয়নি কারণ স্নায়ুর ভিতরে অজ্ঞাতবাসে ছিলো এই চলাচল
কোথায় প্রেরণা পেলে জানতে চায় হাত ধরার ইতিহাস
ওষুধের ভূমিকায় বসে থেকে ইচ্ছেগুলো বেঁচে আছে
না-হয় মেনে নেওয়ার খাতা খুলে লিখে দিতে চার লাইন
বাইপাস না করে কান্নার কিছু কথা জমিয়ে রাখতে চোখে
ঠিক সময়ে তাকেই খারাপ শিলাবৃষ্টি করে দিতে অদম্য ঘৃণায়
পিছলে যেতে গিয়েও অবলম্বন হিসাবে ধরে নিতে সংশয়মালা
এত তো দুঃখবিলাসী মন হতো না প্রিয়মুখের খুব কাছাকাছি
নেই বলেই থাকা যেত পাশবালিশের আন্তরিক ধূসর আহ্বানে
তফাত থেকে সব পরিসরে উড়ে যাওয়ার নিমিত্ত থাকে সম্মানে





সোমনাথ বেনিয়া (ছত্রাক)

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন