জিন প্রভাবিত দু-চার কথা
১.
ব্রহ্মাণ্ডের বাইরে গিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। বেঁচে থাকার প্রশ্নে উত্তরেরা শূন্য থেকে শূন্যে। নক্ষত্রকুল দর্শনার্থী। তাতে ছায়াপথগুলি নাম নিয়ে বিভ্রান্ত। সমান্তরাল প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় স্বভূমিতে ফিরে দেখছি নিজের কন্যাটি অপেক্ষমান। চোখেমুখে স্বগতোক্তি লেপ্টে আছে। পৃথিবীও যে হাসতে পারে ধারণা ছিলো না।
২.
অবান্তর নিশিযাপন বিরতির পরও গাঢ় নয়। দর্শন ফেরত কৃষকের শ্রম ভেসে থাকা জরুরি। অনর্গল ভবিষ্যত তাকিয়ে আছে যেটি সহজ। দোয়েল-কথনকে পরিভাষায় কী বলা যায়? গ্রাম পথে ভোরের দিকে যে নিয়তি সন্তানসম। কন্যা ভ্রূণে লালিত হচ্ছে আপাতত। শিব-সন্ধি বোঝো? সর্বোৎকৃষ্ট পরিক্রমা? আরো উত্তর পেরিয়ে আমি মাঝেমধ্যে হারিয়ে যাবো। নতুন ধারাপাতের খোঁজে তখন পৃথিবীও সেইদিকে হাঁটবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন