ন্যাংটো কাকেরা বাড়ি ফিরছে
নিজস্ব কফিনে আমার হাত ও পায়ের টেলোফেজ
এইমাত্র গলায় তিন ইঞ্চি পেরেক। আকাশে উড়ছে আঠারো মাত্রার চোখ।
মাথা তুললেই চারপাশের বাগান থেকে ভেসে আসে প্রজাপতির শ্লোগান।
দশ আঙুলের অপকেন্দ্র বল খুব মনে পড়ছে।উপদ্রুত ঘিলুর হাতেখড়ি
সাত নং জীবনের জন্য অভ্যর্থনা
বৃষ্টি + বিদ্যুৎ = দার্শনিক ঘুম। প্রথম পাতায় ২৪ ফন্ট। স্বপ্নে হাড়গিলে হেডলাইন।
শীত নামার আগেই ন্যাংটো কাকেরা বাড়ি ফিরছে বিছানায়।
উদ্বাস্তু অক্ষরের পুনর্বাসন
উদ্বাস্তু অক্ষরের পুনর্বাসন চাই।
সাতাশ বছর পর দাবি উঠল পাঁচ ফুটের আয়নায়।
সিঁড়ির পাশে শুয়ে থাকা রোদ্দুর আজও কোন ঘর নেই,
চুরি করা পথের কোন এফ আই আর নেই
ভরবিন্দু ছাড়াই একটা দেশের পেছনে ঘুরঘুর করছে কয়েকটা বেড়াল
জলের পাইপ থেকে গোখরো উঁকি মারছে সারাদিন।
সমাসবদ্ধ পদ চোখের ঠিক তিন ইঞ্চি দূরে দাঁড়িয়ে
দেখছে শব্দ কিভাবে গড়িয়ে যায় মানুষের দিকে
মানুষ নদীর মুখে
নদী আয়নার কাছে
আয়নার পেছনে কথা বলছে গ্লো-সাইন অক্ষর –
১২ট অক্ষর জুড়ে এখন শুধু
রাষ্ট্র,বিপ্লব আর কেউ-না গোছের উড়ন্ত আরশোলা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন