পাখনায় ছোট একটি গৃহ
পাখনায় ছোট একটি গৃহ
ওড়ে না
এমন ছিল আমাদের স্বাধীনতার শর্ত
বিশাল মরুভূমিতে কোনো উত্তর নেই
অনুপস্থিত ছিলো পথ দেখায় যে বীজ
সংগীতের শেষে সন্ধ্যা নামছে জলসাঘর নিয়ে
আমার জন্য দিন ফেলে গেছে একটি পাখনার মতো শেষ কথা
জীবন
আমি পাখির মতো ধ্বংস হই আকাশে
নিচে ভূমির ক্ষেপণাস্ত্রের নিরবতা
দিগন্তে আমি কবরের ক্ষতস্থান দেখছিলাম
আমার দেখা একটি পালক উদ্ধত আলোয় লাফাচ্ছে
নিঃসঙ্গতা
আমি একটি গল্প
আমার কোনো নিঃসঙ্গতা নেই
কয়লা বোঝাই নৌকা গুলো নিয়ে একটি নদী আমার ভেতর দিয়ে বয়ে চলেছে দিনরাত্রি
হাওয়ায় একদল ঘুমন্ত মানুষের মুখ
আমি নিরব থাকি
আর আমার চামড়া ফেটে বেরিয়ে আসে একটি উপজাতি
আকাশে পাখিরা ছড়িয়ে পড়ছে যদি কোথাও পাথর থাকে
আমিও সেলাই করতে থাকি
গভীর রাতে আমি নিজেকে সেলাই করতে উঠি আর সারা আকাশের সেলাই গুলো ভেসে ওঠে
সোনার লণ্ঠন জ্বলছে দূরে অদৃশ্যে
আমরা অনুসন্ধান করতে যাই
নিজের চোখের ভেতরে মমির আলো
পাথর ঠাণ্ডা করছে হাওয়া আমার জন্য
শুধু বুকটুকু সবচেয়ে উঁচু পাহাড়
সিঁড়ি দিয়ে নেমে যাই নিচে
যেখানে শ্রমিকের মতো কাজ করছে হৃদয়
আর নক্ষত্রদের সাথে আমিও সেলাই করতে থাকি
খুব ভালো লাগল সবগুলো কবিতা
উত্তরমুছুনপ্রতিটি কবিতা অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন