ঘুঙুর
প্রশান্ত গুহমজুমদার

বস্তুত লীনা ও আকাশ। এই রূপই অনুষঙ্গ অতীতে। আষাঢ়ের প্রাথমিকে এমন ঘটে। আরো কিছু
রচনা হয়, যাহাকে দৌবারিক আখ্যায় অত্যুক্তি হয় না। অপ্রকাশিত এই। কত দিবসের স্নানের
বাসনা! সমূহ সবুজে চিত্রকর কৌতুক করে, আঁক কষে, বিয়োগ করে, আমাকে ইঙ্গিত। এ সব কি
বয়সোচিত! ঘুঙুর একা একা ভাঙিতে থাকি, স্নান, নীরব অনুসরণে।

সে আনন্দ
প্রশান্ত গুহমজুমদার

লিরিকের এমন মেজাজ, চাদর স্পর্ধা করে। যেমত ইতিহাস ধীরে শুরু করে বিভাব পুনরায়। বাহুল্য
যেহেতু অখিল পেষ্টে। ভাবি, আজ, সাদা শাড়ি, রোদ্দুর, দুঃখের একা। তোমাদের জানা আছে ভোরের
স্নান, কবুতরের, এতটুকু আলো তার বিলগ্ন ছায়ায়? খুব দূর থেকে প্রাচীন শব্দে, সেই আহরণে
বিস্মিত করি আজ আমার আমাকে, তাবৎ সাদাকে। সে আনন্দ আমার।

1 মন্তব্যসমূহ

  1. এমন কবিতা পড়লে শান্ত হয়ে যাই । দুদিক থেকে আলো এসে রাস্তা হয় ...অসামান্য!

    উত্তরমুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন