মঙ্গল-শঙ্খ আর পোড়া রুটি
কৃষ্ণেন্দু দাসঠাকুর
জি আর পি ছিন্নভিন্ন লাশগুলো নিয়ে যাচ্ছে। পাথরের উপর পড়ে থাকা রুটিতে ঝুলে যাওয়া হাত ঠেকছে।
ট্রেনে ওদের তুলে দেওয়া হলো। ওরা বাড়ি যাচ্ছে। ওরা বাড়িই ফিরছিলো। সঙ্গে যাচ্ছে এককাঁড়ি টাকা। একজীবনে একবারে এত টাকা ওরা ইনকাম করতে পারত? আর আমরা কি-ই বা করতে পারি।
সমবেত মঙ্গল-শঙ্খ বেজে ওঠার স্মৃতি ভেসে উঠল। সেদিন এক মা বলছিলেন-- " বাবা কীজন্য বাজাচ্ছি জানি না। তবে আমার ছেলেটাও তো বাইরে থাকে, তার মঙ্গল কামনায়...
রুটিগুলোর বাড়িতে বাড়িতে কি সেদিন শঙ্খ বেজেছিলো? নিশ্চয়ই বাজেনি। তাহলে তাদের এরকম দিন দেখতে হতো না।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন