তৃতীয় সৈনিকদের জননতন্ত্র ও ধ্রুবতারাদের মৃত্যু পুন্নগ দৃশ্য

অসুস্থ কুরুক্ষেত্রের ভেতরে আমাদের সৈনিক জন্মের শৈত্য প্রবাহ চলছে , বারবার আগ্নেয় ফলকের অস্থির পরম উষ্ণতা। জন্মের বুবুক্ষ নেশা। ব্রহ্মের আত্মহত্যা। হৃদপিন্ডের দ্বিপত্রক চলন। নিউক্লিয় দড়ি। বিভাজিত সিঁড়ির শুকনো পাতাবাহার। কালো ঈশ্বরের মৃত্যুদণ্ড। অসংখ্য হরিণেরা দেহ খোলস পাল্টায়। দৈত্য জন্মের বীভৎস বিন্দু নিয়ে ঢুকে যাচ্ছে লালচে হড়হড়ে বাদাম গাছ। পরিণত পূর্ণ। পাপ। বায়ু। অগ্নি। জল। শব্দ। তরঙ্গ। ধ্যান। যোগ ও যজ্ঞ। সমাপ্তি। ঈশ্বর স্থির, ধ্রুবতারা স্থির, অধিবৃত্ত স্থির, আমার জংঘার শ্মশান স্থির। উত্তপ্ত বলয় খাচ্ছে শিব। মহাশিব। দ্বাপর আদিত্য। আমার জননতন্ত্রে পোকা কিলবিল করছে, কাঁচ দাঁড়িয়ে আছে কাঁচের মতো।
আমার জন্মের সময় সাক্ষী ছিল মৃত নগরের নাম। খাকি উর্দি পরা একটা উড়ন্ত সেতুর নিচে কালো পাজামা ছেঁড়া ময়লা তপ্ত খাদ্যদ্রব্যের গন্ধ। চিৎকার কাকে বলে সুদৃশ্য মায়াবী হিমোগ্লোবিন? লাল রক্ত চুষে নিয়ে পর্বত সৃষ্টির রজঃ ঈশ্বর তত্ত্ব দেখাচ্ছে।
আমি শুধু আস্তিক্য মুনিদের সাথে নিয়ে সমুদ্র-মন্ত্রণ দৃশ্যে নেমে অ্যাটলাস নার্সারি স্কুল। শরীরে থেকে খুলে খুলে রাখি সূত্রধরের অশথ বৃক্ষ। হে কার্পণ্য, নদী নিয়ে এসো মৃগাঙ্ক তৃষ্ণায় চাঁদের শুকনো খটখটে তেলে শকুন মাছ ভেজে খাই।‌





 
 

অপ্সরাদের নীল সুরারস ও অবাস্তব গণিতের কফি মাংস

ঝংকার। অপ্সরা ও স্বর্গীয়দের নৃত্য ঝংকার। ভেতরে প্রাচীন নদীর বৈমাত্রেয় আছে। নদীটি শুক্লপক্ষের।‌ ধাতব ঈশ্বরের কাছে আমি তৃতীয় দাঁত গ্রহণ করি। সর্বাঙ্গাসন নৌকা।  অস্থির প্রতিটি অন্তর্বাসে স্বপ্নজনিত হৃতদাস ও ঋতু দাগ। দুই হাতে বিষাক্ত সাপের আঁশ মাখি। বারুদ পোড়াই। সেতু পোড়াই, ∆ দৈর্ঘ্যের অ্যালকোহল ঢালি মদের আণুবীক্ষণিক সূক্ষ্ম ছিদ্রের পটাশিয়াম ঘাসে।
~ ( নিয়ারলি ইক্যুয়াল ) কংকালী রায়। একা হাঁটে বাবা। হাতে পৃথিবী ও আমি। যুগান্তর গল্প হাঁটে, গর্ত থেকে উঠে আসে আধুনিক দত্ত। সব পানশালায় ক্ষীরোদ তরল সুধা ও সাবান ফেনা বিক্রি হয়, লাল থকথকে নক্ষত্র গলে পড়ে।  আমি পাখনা উড়াই ঈশ্বরের মতো, সুড়ঙ্গ বড় দায়ী জন্মের জন্য। অঘোরে অঘোরে পাপ বিক্রি করি অপরা সুরারসে হোম অগ্নি। মাথায় ব্রহ্ম কিলো কিলো ছাই ছাই গন্ধ।  অবাস্তব গণিতের পৃষ্ঠায় আমার যুক্তাক্ষর বিক্রি করি। নাড়িভুড়ি। ঈশ্বর বসে থাকে সামনের পাতলা সিংহাসনে । আমি বাতাস করি সাপেরা এখনো আঁশ বিক্রি করতে হাটে আসে না। ধূসর শ্বাস-প্রশ্বাস।  আঙুলে আতর ও ঘাম।
এখানে কে কাকে সম্প্রদান করে। একটা কফি রঙের সুড়ঙ্গ। ধূসর গলগন্ড আমাদের প্রদাহ বিক্রি হয় মাংসের ক্ষণিক বিরতি সৃষ্টি আর বিলাপের মাঝখানে, একটা ব্রণ ওঠা ভ্রুণ কিলবিল করে ওঠে, সপ্ত ঋষি আমাকে ধৃতরাষ্ট্রের মন্ত্র শেখায়।  পিতামহ কোনদিন কালো হাতির শুক্রচ্ছেদ দেখে যেতে পারেনি। আমি অতি দৈর্ঘ্য রক্তের প্রস্থচ্ছেদে গনোরিয়া আক্রান্ত পাপীদের নৌকো বিহারে নিয়ে যাই। কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের উপর শ্বেতাঙ্গ বৃষ্টি হলো আজ 







জেব্রাটির পিপাসা পাতা ও ঈশানের ঈ কার উষ্ণতা

কুণ্ডলের ঘিলু চটকে আমি মাং নিত্যং স্তবের আদিম তানপুরা বাজাই।  অলংকার দোকানে পেট্রোলিয়াম বিক্রি হচ্ছে। জেব্রাটি প্রাচীন। এই নদীর পাশেই এসো অস্ত্র চালনা শেখাবো। নিঝুম অন্ধকারের সদা হাস্য পাটিগণিতের সংঘাত মূর্তি ভেঙে। স্পর্শ করা যাবে না অথচ সর্পদ্রষ্ট।  গর্ভবতী হবে অন্ধকার। পায়ের ছাপে জন্ম নেবে কালো কালো পোকা । উড়বে হাঁস ওয়ালা প্রজাপতি। ঘনিয়ে আসছে পারিজাত বনের অশ্বমৈথুন শব্দ।
সেই মিথোজীবীর বন্ধুত্ব। মিথুন রাশি। স্বর্ণচাঁপা। ভূমিক্ষয় ঈশ্বরীয় নদী। হিমগিরি, হিমশৈল। এখানে পর্বতের সৃষ্টি হচ্ছে আজ নৈঋত দিক নেই ঈশান নেই , ঈশ্বর ঈশ্বর ও ঈশান। তীরন্দাজ।
নুয়ে পড়ে পিতার মাথার কালো ছবি। সাদা ক্যানভাসে মৃত্যু উঁকি দিচ্ছে। দীর্ঘ নখ থেকে পুঁজ। অসুস্থ কবিতার অক্ষরও প্রজাপতির ত্রিরঙ্গা কংক্রিট থেকে পরিত্যক্ত গলার ওষুধ খায়।
প্রতিটি জীবাণুর ভেতরে একটি করে জননতন্ত্র থাকে ,শীৎকার বাতাস। চক্রাকারে বীজের ঈ কার পড়ছে অতি প্রাচীন দূর্গে।
দুহাতে পাপ মাখি। অন্ধকার মাখি। ঘুম মাখি। নৌকার প্রচ্ছন্ন আকাশ ও ঈশ্বর নেমে আসে, আমাকে পেঁচিয়ে ধরে সাপের ভুজঙ্গ দর্শনে, সাপ বমি করে, বিষ বমি। (মাছের পটকার ল্যামডা < সৃষ্টির গুণিতক )







জন্মহাড়ের তীব্র সৃষ্টি ও গ্রহণের নীল ফর্সেপ সমগ্র

সৃষ্টি হচ্ছে গলার ভেতরের সব শ্বাসনালী । একে একে আগুন রঙের ফুসফুস । চেরা দর্শন ও দ্রবণ । চিবোই আগুন । অগ্নুৎপাত ঈশ্বরীয় সমাঙ্গ দর্শনে , যম পাহারা দেয় অসুস্থ নেশপাতি বিছানা ।
কালো বস্ত্রালয়ে আমাদের মৃত্যুর ভাঁজ করা সিমেন্টেড শুক্রশয় ।
৫০০ এমজির পাপ, দুটো ফর্সেপ , তিনটা পা ফাঁকা টেবিলে , কালো কুচকুচে গ্লাভস , তিনটে ঝাউবন পৃথিবীর অমৃতহ্রদ খুঁড়ছে
জলের ভেতরে জন্ম হচ্ছে মাটি । নিউক্লিক ঘাসের আকাশ জুড়ে একটি তরল নৌকাল শরীরী বিভাজিকা সমূহ । আকাশগঙ্গায় স্থির দৃষ্টি । দেহটা ওরাংওটাং এর । ঈশ্বরীয় ছায়ার শ্বাসকষ্ট । আসবাবপত্রে আগুনের নপুংসক সংগীতময় নৃত্য । নন পারাটাইল ক্রোমোজোম । মন্দিরের গর্ভ দানা দানা কষ্ট । বাইরে করবী ফুল। ধ্বজাধারী রক্তশির অ্যালকোহলিক মদে নিজের গামছা ডোবায় ।পাতলা ঈশ্বরকে কালো জবা ফুল দিয়ে প্রার্থনা খাওয়াই । গান । 
নক্ষত্রেরা হাসে । আর দুটো বোঝাই ক্রোমোজোমের বালতি উপুড় করে দেয় স্থাপত্য পুকুরে । হাসতে হাসতে সব ফুলেদের পচন ঘটে দেহঘোরে । দেহঘরে বিদেহী স্রোতে অপরা নৃতত্ত্ব নপুংসক ।
অন্তর্বাসের বর্গক্ষেত্রে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে অসুর । আমার একটি নিজস্ব মৃত উদ্ভিদ আছে ।  শ্বাসগ্রহণ ও ক্ষয়জাত অভয়ারণ্যে ঈশ্বরের মতো বিক্রি হয় নখ ও চামড়া ।‌







মৃত্যুর কৃষ্ণা নদী ও তেজস্ক্রিয় কর্কটের হিক্কা রোগ উপসর্গ

সব ধ্রুপদী ভক্ষণশালায় কাঁচের পেট থেকে বুদ্ধ ভেসে ওঠে। চরম হেসে ওঠে । ঘাম নদী অস্থির কুকুরের দল। লাল ত্রিশূলের মতো সরস তরমুজ ।‌ ঘ্রাণ ও আপানবায়ু ।  শীতাম্ভ পর্বত ।
সব জলজ ক্ষেপণাস্ত্রের কথা নবম নদীটির কাছে এসে ছাই ফেলি নিজের জন্য । আমারও দায় থাকে শ্মশান বন্ধুদের জন্য । কাছে বসিয়ে পৃথিবীর রস খাওয়াই ।
আঙুল নেই অথচ পর্বত আকৃতির গানের আদর্শ ব্রহ্মের অতীব জলপ্রপাতে ক্ষীন দৃষ্টি । সব উদ্ভিদের আগুন খিদে পাচ্ছে। পাখিদের ডানা , ভয়াবহ পর্বতের মার্গীয় ডানা ভেসে বেড়াচ্ছে কঙ্কাল করোটির শুকনো জবানবন্দী । ধূসর কাকের মতো ধোঁয়াকৃতির সেবিকা বাদামি গর্ত থেকে উঠে এসে বুকের চাপ মাপে । আগুনের মতো তীব্র বড়ি ।‌ রাত্রি হচ্ছে মিথিলায় ফিরে যাবেন ঈশ্বর ।  ধুপের স্পাইরাল নাচন
হে সমাঙ্গ , বৃষ্টিকে কতোবার ক্ষণিক অক্ষয় দিয়ে ভাগ করেছ ! সব চেয়ার গুলো কাঠের অসুস্থ মানুষকে উপেক্ষা করে পেন্ডুলাম বাজে , চেয়ে থাকি আরো ব্রহ্মাণ্ডের অনৈচ্ছিক যোজন ভেক্টর রাশিতে ।  ছড়িয়ে ছড়িয়ে মূর্ধেন্য ও পাতাল মুনির অপত্য জনিত ক্ষুধাতত্ত্ব নিয়ে ।‌ অজ্ঞান ঘরে সুতোটি তোলা থেকে জবাই খানায় জাদুঘরে হাসতে হাসতে দিগম্বর আসছে। ন্যাংটো বিভীষিকা ।
৪৩২কোটি অগ্নির ভেতরে দংশন অগ্নি থাকে পাকস্থলীতে ,  হাস্যকৌতুক কালো কালো পোকাদের ফসফাইট । কোলেস্টরল স্তনের ভেতরে অদৃশ্য মাংসপিন্ডের উপস্থিতি, ম্যামোগ্রাফি আঙ্গুল ফুলে যায় অ্যামালগাম
অপ্সরা হাসির লিঙ্গ ছেদন অভয়ারণ্য উৎপাটন করে সুড়ঙ্গে সুড়ঙ্গে তীব্র চিৎকার , তেজস্ক্রিয় রশ্মি কর্কটের সব কেমোথেরাপি চলছে
ঈশ্বর মনে দেবাশীষ শরীরের আজ প্রথম কেমোথেরাপি হল । বজ্রপাত !  বজ্রপাত !বজ্রপাত ! কৃষ্ণা নদীর কঙ্কাল খুলে গেল ত্রিকোণমিতিক ডায়াগোনেস্টিক মোড়ে , ঈষৎ কবর নড়ছে ।
 



নিমাই জানা

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন