অসমর্থ বসন্ত 

দিনগুচ্ছে আহত জটায়ুর পালকভার

সাহসী ব্যাধির আঘাতে দূরে যায় ফুলের মেয়ে 
তার কোমল
ঠুকরে দেয় উগড়ে ওঠা স্বাধীনরক্ত
            ভায়োলিন জ্যোৎস্নার নিচে 
যক্ষ্মা-পলাশ-শিমূল সমার্থক। 
            দূর্বিষহ ব্যকরণ কৌশল! 
থইথই শূদ্ররবে বিতর্কিত নদ
আজ বন্ধ্যা, নৈবচ গার্হস্থ নৈবচ বাণপ্রস্থ 

অবধারিত sedimentation-এ
দাঁড়িয়ে অপরিশোধিত সন্ন্যাস...






কাছে ছিলে দূরে গেলে

প্রমত্ত ছায়ার শেষে সোমত্ত আলো। নীল আকাশের নিচে নীলাভ জল। পাখির উড়ান ফুলের ঘ্রাণ। সুঠাম ইস্তিরি করা প্যান্টশার্টে তুমি প্রস্তুত। কাছে টানলে সন্তান, গালে আদর...চোখে চোখে স্ত্রীর। সে  বন্ধ চোখে দেখে আদিম নারীর শরীরে শান্তিনিকেতন পুরুষের স্নেহ। তুমি বেরিয়ে পড়লে। পিছনে রয়ে গেল সযত্নের বন্ধ বাজেয়াপ্ত পৈতৃক দেওয়ালঘড়ি, সম্প্রদান কারকের শর্তহীন সম্পর্কের মতো। তুমি ব্যস্ততায় মিশে গেলে... বুকের অলিন্দে অশেষ আনন্দঋণ।

তোমার কাছে আমিও ঋণী...পিকাই

তোমার কথা ভাবতে ভাবতে একটি তিল জন্মেছে আমার বিধবা ঠোঁটে! আমার এখন ঊনষাট...





সৃশর্মিষ্ঠা 

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন