সমগ্র ভুবন ও অদিতি
১.
তুমি ও আমি – এই-ই ধ্বনি
বাকি সব পতনের ফুৎকার
এত আলো ও অন্ধকার
নিয়ে কেন ভাবা!
এসো,এবার রঙিন ঘূর্ণি হয়ে উঠি
বৃত্তের ভেতরের শূন্যতা উড়িয়ে
দিই আকাশের ওপারে
গ্রহদের পাড়ায় পাড়ায়
যারা এখনও পাথর হয়ে, তাদের
অবশিষ্ট গানগুলি হয়ে উঠুক
বেহাগময়।
২.
আকাশের কোলে আজ
খুব পাখিদের ভিড়
নরম ডানার মাঝে তারা জাগিয়ে
রাখছে কচি ধানের মায়া
একজন অন্নমুগ্ধ শিশু
সেই দৃশ্যের দিকে অনিঃশেষ তাকিয়ে
তার ক্ষুধার্ত গ্রীবাভঙ্গি থেকে ঝরে
পড়ছে আমাদের দেহকণা
৩.
দেখেছ কখনো হরিণীর অভিমান?
যখন হেমন্ত পেরিয়ে তৃণভূমি
কেবলই শুষ্ক মস্করা
সে তার দেহের আলোছায়া নিভিয়ে
এমন শুয়ে থাকে – যেন হরিণসমগ্রের ভেতর ফুঁপিয়ে উঠছে
চির নিঃসঙ্গতা
তুমিও যখন ব্যথার মাঝে উদাসীন
মনে হয় তোমার প্রেমের করুণা
থেকে ছিটকে পড়লাম।
৪.
ভয়,ভালোবাসা, বিস্মৃতির ভিতর
অবিরাম ডিগবাজি খেয়ে চলেছি...
এইসব অস্থিরতা থেকে কীভাবে
দূরে থাকি!
কোথায় বা লুকাবো!
তোমার আমার হিয়ার ভেতর
উপচে পড়া সেই রাতের বাতাস,
পিঁপড়েদের হাঁটার শব্দ কীভাবে
ভুলি!
জানালা খুলে দাও
স্তব্ধতার ভেতর গুটিয়ে থাকা
সুষুপ্তির উপর আলো
পড়ুক
৫.
ভুবন ও অদিতি
এই দুই-ই মানুষের মোহমুগ্ধ স্বপ্ন
মায়া ছড়ানো সমগ্র আয়োজনে
তুমিই অস্তিত্ব –তুমিই সম্মোহন
হয়তো সঙ্গই সব
তোমার ভেতর শয্যা পাতলে
প্রতিটি গাছ মনে করায় আদিতম
বীজের কথা
রাতের শরীরে অজস্র জোনাক ফুটলে
শস্যগন্ধ ও আমাদের শিহরনের
ভেতর বেজে ওঠে পৃথিবীর
যাবতীয় গুঞ্জরন...
ভয়,ভালোবাসা, বিস্মৃতির ভিতর
অবিরাম ডিগবাজি খেয়ে চলেছি...
এইসব অস্থিরতা থেকে কীভাবে
দূরে থাকি!
কোথায় বা লুকাবো!
তোমার আমার হিয়ার ভেতর
উপচে পড়া সেই রাতের বাতাস,
পিঁপড়েদের হাঁটার শব্দ কীভাবে
ভুলি!
জানালা খুলে দাও
স্তব্ধতার ভেতর গুটিয়ে থাকা
সুষুপ্তির উপর আলো
পড়ুক
৫.
ভুবন ও অদিতি
এই দুই-ই মানুষের মোহমুগ্ধ স্বপ্ন
মায়া ছড়ানো সমগ্র আয়োজনে
তুমিই অস্তিত্ব –তুমিই সম্মোহন
হয়তো সঙ্গই সব
তোমার ভেতর শয্যা পাতলে
প্রতিটি গাছ মনে করায় আদিতম
বীজের কথা
রাতের শরীরে অজস্র জোনাক ফুটলে
শস্যগন্ধ ও আমাদের শিহরনের
ভেতর বেজে ওঠে পৃথিবীর
যাবতীয় গুঞ্জরন...
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন