নিষিদ্ধ ফ্লেভার 


শরীরের ভোল্টেজ যদি নিয়ন্ত্রণ করে 
ভাটিয়ালি ছন্দ 
ডেথ রেডিওতে ঘোষণা হতেই পারে 
মনের ক্যালেন্ডারে নিষিদ্ধ ফাগুনের আগমন 
তাহারা রিচার্জ করে দেউলিয়া রাত 
হাত বুলায় বিধবা বাতাসে
বাসিঠোঁটের ক্ষুধা মিটাতেই 
আগলিয়ে রাখে রক্ষিতা 
প্রেম প্রেম বাজনায়।

শরীর থেকে আকাশ খুলে পড়ার গন্ধে
মূর্ছা যায় বিস্ময় 
এমন দৃশ্যে বৃষ্টি ঝরেনা
কিছু অগ্নিগিরির মুখ উন্মুক্ত হয়
স্ট্যাচু হয় কফির ধোঁয়া
একটা রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম খুব আপেক্ষিক
জীবন্ত রাখতে লেবুর ফ্লেভার 
কলিজার ঘামে নষ্টালজি ছায়াপথ 
লিখে রাখেনা চার অংকের বৃহত্তম সংখ্যা 
ভেঙে যাওয়া আয়নায় চোখ দেখতে নাই
সাক্ষ্যহীন হাওয়া তবে উড়ে উড়েই যাক






ঝলমলে বদনাম


একটা ব্যথার স্পর্শ বাঁধে কম্বলের নিচে শ্বাস 
ঘুমের পরাণ উতরিয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা আশীর্বাদে
আগামীকালকে  করে বর্তমান, মিসে যাওয়ার এমন মেলায় তুমিমূলক একটাই স্টোল
ক্রেতাহীন অপশনে অন্তঃসত্ত্বা হয় ঝলমলে বদনাম 
ওমটাকে আর লুকিয়ে রাখা যায় না সূর্যের বারান্দায় 
ঝাকড়াচুলে পরোপকারী মেঘ উলঙ্গ করেছিলো যে বেপরোয়া পৌষ,সমাপ্তি সিলেবাস  মুছে ফেলে পোড়া ঋতু। যেহেতু তাহার অনিচ্ছায় গাছের পাতায় ফাগুনেও ঘোমটা পড়ে, এমন বেদিকেচ্ছায় তিনি কি লোডশেডিং কিনেছিলো!






আড়ালের অংক


একটা মেঘ জমেই থাকুক দশ অংকের ব্যানারে 
সাওয়ারের ঘর, পাওডার বাক্সের ভোঁ-ভোঁ আড়াল পেরিয়ে ফের হোক চোখের মন্থন। দুচামচ বৈশাখি ঘোরে আমারা আবার তুমুল হই।আপনার পেয়ার পেয়ার দাঁতের রশ্মিতে  শীতলশ্বাস গুলো যে ভোলাদ্বারে জাঁকজমক হয়, তারেই জানেন বেহায়া 
রঙে। কড়াই,কৃষ্ণচূড়া পাশাপাশি রেখে কাকের স্বরে বসন্ত ডাকেন
আপনিটা কেন-যে দূরের তীরে, ঠোঁট ক্ষয়েক্ষয়ে গভীর হোন, একটা দেখা কিনেও  ক্যামন মিলিয়ে যান সাত নম্বর দেওয়ালে!


















তানিয়া হাসান

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন