রুবি রায়ের কবিতা
১।বন্দনীয়ার প্রেম
ব্লাশিং শাড়ির বক্ষাস্থিতে পড়ে থাকে পুইপাতার বড়া আরও তিনটে ডট নিয়ে সুন্দর সাজানো দুপুর ।
রাত সাড়ে ন'টা থেকে ক্রোমোজম গুলি বেশি স্বাধীন হবার চেষ্টা করলেও তাদের ধরতে ঠিক রাতের মূলমধ্যরেখা বরাবর
ফ্যানের স্পিড বাড়ে
1-2-3 ।
দশ-এগারো বছরের নঞর্থক প্রজাপতির অভিজ্ঞতা -- খ্রীস্টপূর্ব কলম নিয়ে ছায়ামূর্তিটি তিলে তিলে গড়ে তুলছে কৌমারীকে
ডায়রির
ভাজে ।
সব মিলিয়ে নিশির ডাক ১২:১ । দোপাট্টা সরিয়ে যুগল নীপবনের মাঝে নেচে ওঠে শিবলিঙ্গ ---
সেই অনন্যার নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি দিতে ।
মিহিন আলোয় ঢেকে যায় থ্রম্বোসিস কথা । যারা ইমিগ্রেশন করে নিজেকে ঢেলে সাজায় পরশুর চপিং বোর্ডে ।
আসলে , সেগুলো কোনো কথা নয় , গল্প নয়, উপন্যাস নয় ।
সেগুলো শর্তাবলী প্রজোয্য ।
তকদিরে অপেক্ষমান দুই শালিক । ভোলে বাবা পার করেগা-য় লাগে মেঘমল্লার রাগ ।
হে সুন্দরী বন্দনীয়া ..... তোমার জন্য রইল হলুদ গোলাপ , আমার রাতের কালপুরুষ ।
আর--
দু-ঘন্টা আগে সিন হওয়া এক Fb পোস্ট ।
২ । পরিযায়ী
ইমন সন্ধ্যায় বসে আছি
বুকে তৈরী হয়েছে জলের ববিপ্রিন্ট নকশা ।
কিছু সমাজবদ্ধ জীব লাইন ধরে যাচ্ছে ।
তাদের মুখে যৌন মিলনের ধ্রুবক প্রতিদান ।
তারা সব পেরিয়ে এগিয়ে গেল ফাস্ট ব্র্যাকেটের দিকে ।
আমার শূন্যে পৌনঃপুনিক বিন্দুর ঝড় !
ফিরে আসি --
প্রবৃদ্ধ রুমে । ব্ল্যাকবোর্ডে রচনা লেখাই --
A mother or A children park .
পরিযায়ী কান্নারা ব্যালকনিতে দোল খায় ।
আমরা যারা সমাজ বিরোধী, তারা কি পেতে পারে বন্দনিয়াকে❗ ইট পেতে রেখে গেলাম সুন্দরী তোমার চলাচলের পথে।
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন