দেবাশীষ চক্রবর্তী
দীর্ঘ সময় ধরে প্রতিবিম্ব খোঁজা হলো, পাওয়া
গেল না কোন সংকেত। জলবিন্দু ঝুলে
রইলো নির্জন একাকী। হাতের কাছে রাখতে
হলো সামান্য সুতোর রিল, ছোট কাঁচি,
পোড়া রুটি, আর বরফকুচি। বলেছিলাম বারবার কোন মুখোশই অপরিহার্য নয়।
বহু ক্ষত খুঁড়ে বেরিয়েছিল অনন্ত
নীল আকাশে,কিছু নক্ষত্র সরে পড়েছিলো
নিজের অজান্তে।
মানুষের ধারণা ভুল, অথচ এটা বলা গেল না।
অসংখ্য ডিম নিস্তব্ধতা ভেঙে ঠিকই ফুটেছিল
কিন্তু তাপমাত্রার হেরফেরে গন্ধ ছড়িয়ে গেলো
দূর থেকে দূরে গাছের ছায়াকে অন্ধকার বলে রটিয়েছিল
একদল মানুষ; তারা আজ নদীর পাড়ে নেংটি পরে বসে
ধারনাটা ভুল এইটা বোঝাতে আমার অর্ধেক বয়স পার, অনেক পুরনো রোগ যা সারেনা।
গুহা মুখ খুলে দেবার পর সূর্য উঁকি মারলো
কেউ জানতেও পারল না এর গাণিতিক গঠন; অবচেতনে
রয়ে গেলো পরিশোধন পদ্ধতি। কোন এক সুগন্ধির প্রাক্কালে এই ধারণার প্রকাশ পাবে।
মানুষ বড়ই একাকী যাপন রপ্ত করে ফেলেছে, এ
ভুলের সাজা কি? আমার জানা নেই।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন