যতক্ষণ স্বপ্নের চৈতন্যে থাকি
গোল্ডেন বনসাই বুক-পকেটে রাখি
এবং
ভুলে যাওয়া বেতারে অনুরোধের গান শুনি
অন্ধকারহীন লিপিবদ্ধ নক্সী-রাতের মুহুর্ত নত-জলতলে সমৃদ্ধ ছায়া খোলে,
আর-
টানটান কারুকার্যের প্রতিফলন আঁকে নিয়ন ভোরের আজানি আলো
সব আবরণের ছিন্নতার পর
রাতের তৃতীয়মাত্রার শব্দকোষে
বেনামি স্বাদ কোলাহল ভাঙে
পিঠ এলিয়ে ছাপোষা নিঃশ্বাস ফেলে
এজন্মের নিজ্ঝুম গোছাচুল
তুমি ভিড়ের তিমিরে স্নান সেরে নিও
যদিও
লবনাম্বু উদ্ভিদ গড়িয়ে যায় গাল বেয়ে
উদ্ভাসি দেয়াল ঘড়ি
আজ
দরগাতলায় মেঘ সরিয়েছে
চলে যায় দিন সংক্ষিপ্ত পটভূমি জুড়ে
তুমি একজোড়া নীল ঈর্ষা সরিয়ে দাঁড়িও
আমি ঠিক ৮:৪৫এর লোকাল ধরবো...
শব্দহীন ভাবে
আজ পর্যন্ত যতটা সম্পর্কিত হয়েছি
সমুদ্র আর যাপন উনিশটি বছরে পা দিয়েছে
তার
চোখের ইশারা
অথবা
গালের পেশিতে
আমার শিল্পদৃষ্টি প্রবল
তবুও
সক্রেটিসও ঋণাত্মক আচরন করে আজ
কবিতা আর প্রযুক্তির অন্দরমহলে
একজোড়া নীল পটভূমিকে
রাসায়নিক ভাবে মিলিয়েছে
সম্পর্কহীন
শব্দহীন ভাবে
রহস্য লুকিয়েছে
অরৈখিক একাকিত্বকে
অনাবিষ্কৃত রেখে
হে মহামানব,
কালো কথা বলো?
১৪দিন পর বলে শরীরকে খাও?
আপডেটেড সাতপুরাণের ঘোষনা করো?
তবে
সতেরসঙ্গের বিছানাযাপনকে
ভুক্তভোগীর সংস্করণ নাম দিলাম
ঐতিহাসিক ভাবে সাপ্তাহিক ডাক-কে
আমি দুঃখিত-
দয়া শব্দজলের স্বরবর্ণই ভেবেছি
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন